মরণ নেশা ইয়াবা -২ - SaraBela News

Breaking

SaraBela News

It's a site of SS Connections.

4G-1010-X-90
English বাংলা

Post Top Ad

4G-1010-X-90

Post Top Ad

Monday, June 5, 2017

মরণ নেশা ইয়াবা -২


অদ্য থানায় ডাইরী পত্তন করে থানার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম।

সাক্ষী গ্রহনের চেষ্টা ঃ আশে পাশের লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে মামলা সংক্রান্তে সাক্ষী সংগ্রহের চেষ্টা করলাম। কিন্তু অদ্য কোন সাক্ষী না পাওয়ায় জিজ্ঞসাবাদ করে জবান বন্দি রেকর্ড করা সম্ভব হল না। সাক্ষীদের জিজ্ঞাসাবদে তৎপর থাকলাম।

তদন্ত কালে, আমি সরেজমিনে মামলার ঘটনাস্থল পরিদর্শন সহ ঘটনাস্থলের খসড়া মানচিত্র সূচীপত্র পৃথক কাগজে তৈরি করি। আলামত জব্দের চেষ্টা করি। বাদী, সাক্ষীদের, আশে-পাশের লোকজনদের জিজ্ঞাসাবাদ করতঃ সাক্ষীদের জবানবন্দি কাঃ বিঃ ১৬১ ধারামতে রেকর্ড  করি। বাদী কর্তৃক ধৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদ করিয়া কোর্টে  প্রেরণ করি। আসামীর নাম-ঠিকানা যাচাই করি। মা্মলা সংক্রান্তে প্রেরতি নমুনা আলামতের রাসায়নিক পরীক্ষারে রিপোর্ট প্রাপ্ত হইয়া পর্যালোচনায় দেখা যায় যে, জনাব মোঃ আবু হাসান, রাসায়নিক পরীক্ষক, (ভারপ্রাপ্ত),মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, ঢাকা সাহেব নমুনাটি রাসায়নিক পরীক্ষা পূর্বক রাসায়নিক রিপোর্ট  নং-ডি-ঢামে-৭৬২/১৭ মূলে মতামত প্রদান করেন যে, ১টি খাকী খামে  নমুনা ০১টি পুরিয়ায় প্রাপ্ত .১০০১ গ্রাম বাদামী গুড়াঁ পদার্থেহিরোইনপাওয়া গিয়াছে এবং ১টি খামে প্রাপ্ত নমুনা ২টি .১৯৮ গ্রাম লালচে ট্যাবলেটেমিথাইল অ্যাম্ফিটামিনপাওয়া গিয়াছে। যাহা মাদক দ্রব্য বলে গন্য।

সি/এস-

এজাহারের সংক্ষিপ্ত বিবরণ এই যে, বাদী সংগীয় ফোর্স, ধৃত আসামী ১। (759KL) মোঃ জাবেদ (২৭), পিতা- মৃতঃ ধলু মিয়া স্থায়ী : গ্রাম- দক্ষিন মৌড়াইল, উপজেলা/থানা- ব্রাহ্মনবাড়িয়া সদর, ব্রাম্মনবাড়িয়া, বাংলাদেশ বর্তমান : গ্রাম- ৮১ নং বৌবাজার (শাহজাহান জমিদারের বাড়ীর ভাড়াটিয়া) , উপজেলা/থানা- হাজারীবাগ, ঢাকা, বাংলাদেশ এবং তার হেফাজত হতে উদ্ধারকৃত সাদা পলি প্যাকের ভিতর রক্ষিত ২১ (একুশ) পিস লাল রংয়ের ইয়াবা ট্যাবলেট, ওজন অনুমান ০২ (দুই) গ্রাম মূল্য অনুমান ৪২০০/= সহ থানায় এজাহার দায়ের করেন যে, হাজারীবাগ থানার নৈশ সিসি নং-২৩৯/১৭ এবং জিডি নং-৩৭৩ তা-১১/০২/১৬ ইং মূলে এলাকায় ডিউটি করা কালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ২৩.৫৫ ঘটিকায় অত্র থানাধীন ৪২/২ সনাতনগড় লাট মিয়ার হোটেলের সামনে পাকা রাস্তার হতে উক্ত আসামীকে আলোচ্য ইয়াবা ট্যাবলেট সহ হাতেনাতে ধৃত করেন এবং ০০.১৫ ঘটিকায় বাদী জব্দতালিকা মূলে জব্দ করেন। মর্মে বাদীর দায়েরকৃত এজাহারের প্রেক্ষিতে অত্র মামলা রুজু করা হয় এবং তদন্তভার আমার নামে হাওলা হওয়ায় আমি মামলার তদন্তভার গ্রহন করি।
<br>তদন্ত কালে, সরেজমিনে মামলার ঘটনাস্থল পরিদর্শন সহ খসড়া মানচিত্র, সূচীপত্র অংকন, আলামত জব্দের চেষ্টা করি। বাদি, সাক্ষীদের, আশে পাশের লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে সংশ্লিষ্ট সাক্ষীদের জবানবন্দি কাঃ বিঃ ১৬১ ধারামতে রেকর্ড  করি। বাদী কর্তৃক ধৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করি। নাম-ঠিকানা যাচাই এর জন্য সংশ্লিষ্ট থানায় ই/এস প্রেরণ করি। আবেদনমতে আলামত হতে বিজ্ঞ আদালতের অনুমতি সহ ক্ষমতা পত্র মূলে নমুনা স্বরুপ ০২ (দুই) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট রাসায়নিক পরীক্ষার জন্য প্রেরণ করা হয়, নমুনা স্বরুপ ০২(দুই) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট সংরক্ষনের জন্য রাখিয়া ১৭ (সতের) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট বিজ্ঞ আদালত কর্তৃক ধ্বংস করা হয়। মামলা সংক্রান্তে প্রেরতি নমুনা আলামতের রাসায়নিক পরীক্ষার মতামত প্রাপ্ত হয়ে পর্যালোচনায় দেখা যায় যে, জনাব, মোঃ আবু হাসান, রাসায়নিক পরীক্ষক (ভারপ্রাপ্ত), মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, গেন্ডারিয়া, ঢাকা সাহেব নমুনাটি রাসায়নিক পরীক্ষা পূর্বক রিপোর্ট নং-ডি-ঢামে-২৪২০/১৭ মূলে মতামত প্রদান করেন যে, ১টি খাকি খামে প্রাপ্ত .০১৯৮ গ্রাম ২টি লালচে ট্যাবলেটে “মিথাইল অ্যাম্ফিটামিন পাওয়া গিয়াছে। রাসায়নিক পরীক্ষার মতামত অনুযায়ী প্রাপ্ত উপাদানটি মাদক দ্রব্য হিসেবে বিবেচিত।

মামলার সার্বিক তদন্তে, প্রাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমানে, ঘটনার পারি পাশ্বিকতায়, জব্দকৃত আলামত দৃষ্টে ও নমুনা আলামতের রাসায়নিক পরীক্ষার মতামত অনুযায়ী অত্র মামলার এজাহার নামীয় গ্রেপ্তারকৃত আসামী ১। (759KL) মোঃ জাবেদ (২৭), পিতা- মৃতঃ ধলু মিয়া স্থায়ী : গ্রাম- দক্ষিন মৌড়াইল, উপজেলা/থানা- ব্রাহ্মনবাড়িয়া সদর, ব্রাম্মনবাড়িয়া, বাংলাদেশ বর্তমান : গ্রাম- ৮১ নং বৌবাজার (শাহজাহান জমিদারের বাড়ীর ভাড়াটিয়া) , উপজেলা/থানা- হাজারীবাগ, ঢাকা, বাংলাদেশ &nbsp; একজন পেশাদার মাদক বিক্রেতা হিসাবে এলাকায় পরিচিত। সে অত্র মামলার ঘটনার তারিখ ও সময়ে মামলার ঘটনাস্থল হতে আলোচ্য ইয়াবা ট্যাবলেট সহ বাদী কর্তৃক হাতে নাতে ধৃত হয় বলে তদন্তে সত্যতা প্রকাশ পায়। যাহা অত্র মামলার এজাহার নামীয় গ্রেপ্তারকৃত আসামী ১। (759KL) মোঃ জাবেদ (২৭), পিতা- মৃতঃ ধলু মিয়া স্থায়ী : গ্রাম- দক্ষিন মৌড়াইল, উপজেলা/থানা- ব্রাহ্মনবাড়িয়া সদর, ব্রাম্মনবাড়িয়া, বাংলাদেশ বর্তমান : গ্রাম- ৮১ নং বৌবাজার (শাহজাহান জমিদারের বাড়ীর ভাড়াটিয়া) , উপজেলা/থানা- হাজারীবাগ, ঢাকা, বাংলাদেশ এর বিরুদ্ধে ১৯৯০ সালের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ১৯(১) টেবিলের এর ৯(ক) ধারামতে অভিযোগ সত্য বলে প্রমানিত হওয়ায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগ পত্র দাখিলের জন্য আমার মতামত ও তদন্ত ফলাফল ব্যক্ত করে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে মামলার ফলাফল অবহিত করলে তারা আমার তদন্ত ফলাফল ও মতামতের সহিত একমত পোষন করায় বিচারের নিমিত্তে অত্র থানার অভিযোগ পত্র নং-০ তারিখ-২১/০৩/২০১৭ ধারা- ১৯৯০ সালের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ১৯(১) টেবিলের এর ৯(ক) দাখিল করিলাম। আসামী সংক্রান্তে প্রেরিত ই/এস এর জবাব পাওয়া যায় নাই। জবাব পাওয়া গেলে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হবে। বাদীকে ফলাফল জানানো হল। সাক্ষীগন বিজ্ঞ আদালতে ঘটনার সত্যতা প্রমাণ করবেন।

আলামতঃ

১। ০১ টি সাদা ছোট পলিথিনের জিপারে রক্ষিত ১০ (দশ) পিস গোলাপী রং এর কথিত ইয়াবা র্ট্যাবলেট, ওজন ০১ (এক) গ্রাম, মূল্য অনুমান ,০০০/=

উক্ত আলামত হতে বিজ্ঞ আদালতের অনুমতি সহ ক্ষমতা পত্র মূলে নমুনা স্বরুপ ০১ (এক) পিস ইয়াবা র্ট্যাবলেট রাসায়নিক পরীক্ষা করিয়ে মতামত সংগ্রহ করা হয় এবং ০৮ (আট) পিস ইয়াবা র্ট্যাবলেট বিজ্ঞ আদালত কর্তৃক ধ্বংস করা হয়।

অবশিষ্ঠ নমুনা স্বরুপ সংরক্ষিত বিজ্ঞ আদালত কর্তৃক সীলগালাকৃত নমুনা স্বরুপ ০১ (এক) পিস ইয়াবা র্ট্যাবলেট বিচারের নিমিত্তে চালান মোতাবেক বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হল।

সময়ের আবেদন

মামলাটি তদন্তধীন আছে। মামলার জব্দকৃত আলামত হতে প্রেরিত নমুনা আলামতের রাসায়নিক পরীক্ষার রিপোর্ট অদ্যবদি পাওয়া যায় নাই। ফলে মামলাটি নিষ্পত্তি করা সম্ভব হইতেছে না। অপরদিকে মামলার নির্ধারিত তদন্ত সময়সীমা শেষ হওয়ায় মামলার সুষ্ঠ তদন্তের স্বার্থে মামলাটিতে ০৭ (সাত)  কার্যদিবস তদন্ত সময়সীমা বর্ধিত করা একান্ত প্রয়োজন। বিধায় মামলার সুষ্ঠ তদন্তের স্বার্থে মামলাটিতে ০৭ (সাত)  কার্যদিবস তদন্ত সময়সীমা বর্ধিত করার আবেদন করা হল।

পরবর্তী তদন্ত সাপেক্ষ্যে অদ্য তদন্ত মূলতবি রেখে মামলার ডাইরী বন্ধ করলাম।

তদন্ত নোটঃ তদন্ত কালে, আশে পাশের লোকজনকে, এলাকার লেকজনকে গোপনে ও প্রকাশ্যে ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করে মামলার সাক্ষী সংগ্রহের চেষ্টা করলাম। অদ্য মামলায় জবানবন্দি রেকর্ড করার মত কোন সাক্ষী পাওয়া গেল না। মামলাটিতে আর কোন সাক্ষী সংগ্রহের সম্ভাবনা পরিলক্ষিত হইতেছে না।  আমি সরেজমিনে মামলার ঘটনাস্থল পরিদর্শন সহ ঘটনাস্থলের খসড়া মানচিত্র সূচীপত্র পৃথক কাগজে তৈরি করি। আলামত জব্দের চেষ্টা করি। বাদী, সাক্ষীদের, আশে-পাশের লোকজনদের জিজ্ঞাসাবাদ করতঃ সাক্ষীদের জবানবন্দি কাঃ বিঃ ১৬১ ধারামতে রেকর্ড  করি। বাদী কর্তৃক ধৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদ করিয়া কোর্টে  প্রেরণ করি। আসামীর নাম-ঠিকানা যাচাই করি। জিজ্ঞাসাবাদে ও তদন্তে প্রাপ্ত তথ্য প্রমানে জানা যায় অত্র মামলার এজাহারনামীয় আসামী একজন পেশাদার মাদক বিক্রেতা হিসাবে এলাকায় পরিচিত। সে অত্র মামলার ঘটনার তারিখ ও সময় মামলার ঘটনাস্থল হতে অত্র মামলার জব্দকৃত আলোচ্য মাদক সহ বাদি কর্তৃক হাতে-নাতে ধৃত হয় বলে তদন্তে সত্যতা প্রকাশ পাচ্ছে। মা্মলা সংক্রান্তে প্রেরতি নমুনা আলামতের রাসায়নিক পরীক্ষার রিপোর্ট প্রাপ্তি সাপেক্ষ্যে মামলাটি নিষ্পত্তিতে তৎপর থাকলাম।

তদন্ত তদারকি সংক্রান্তে নোট

পার্শ্বলিখিত সময় উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ সরেজমিনে মামলার ঘটনাস্থলে হাজির হয়ে মামলার তদন্ত তদারকি করেন। আমি তাদের তদন্ত তদারকিতে সার্বিক সহায়তা প্রদান করিলাম। তদন্ত তদারকি কালে মহোদয়েরা বাদিকে, জখমী, সাক্ষীদের আশে পাশের রোকজনকে গোপন প্রকাশ্যে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন। তদন্ত তদারকি কালে তারা মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে আমাকে প্রয়োজনীয় দিক-নির্দেশনা নির্দেশাবলী প্রদান করেন। আমি তাহা পালনে জোর তৎপর রইলাম। বিষয়টি নোট রাখা হল। তদন্ত তদারকি শেষে উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ এর সহিত থানার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম।

আমি সংগীয় ফোর্সসহ মামলার ঘটনাস্থলের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম।

অভিযোগ পত্রঃ এজাহারের সংক্ষিপ্ত বিবরণ এই যে, বাদী সংগীয় ফোর্স, ধৃত আসামী ১। (759KL) মোঃ জাবেদ (২৭), পিতা- মৃতঃ ধলু মিয়া স্থায়ী : গ্রাম- দক্ষিন মৌড়াইল, উপজেলা/থানা- ব্রাহ্মনবাড়িয়া সদর, ব্রাম্মনবাড়িয়া, বাংলাদেশ বর্তমান : গ্রাম- ৮১ নং বৌবাজার (শাহজাহান জমিদারের বাড়ীর ভাড়াটিয়া) , উপজেলা/থানা- হাজারীবাগ, ঢাকা, বাংলাদেশ এবং তার হেফাজত হতে উদ্ধারকৃত সাদা পলি প্যাকের ভিতর রক্ষিত ২১ (একুশ) পিস লাল রংয়ের ইয়াবা ট্যাবলেট, ওজন অনুমান ০২ (দুই) গ্রাম মূল্য অনুমান ৪২০০/= সহ থানায় এজাহার দায়ের করেন যে, হাজারীবাগ থানার নৈশ সিসি নং-২৩৯/১৭ এবং জিডি নং-৩৭৩ তা-১১/০২/১৬ ইং মূলে এলাকায় ডিউটি করা কালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ২৩.৫৫ ঘটিকায় অত্র থানাধীন ৪২/২ সনাতনগড় লাট মিয়ার হোটেলের সামনে পাকা রাস্তার হতে উক্ত আসামীকে আলোচ্য ইয়াবা ট্যাবলেট সহ হাতেনাতে ধৃত করেন এবং ০০.১৫ ঘটিকায় বাদী জব্দতালিকা মূলে জব্দ করেন। মর্মে বাদীর দায়েরকৃত এজাহারের প্রেক্ষিতে অত্র মামলা রুজু করা হয় এবং তদন্তভার আমার নামে হাওলা হওয়ায় আমি মামলার তদন্তভার গ্রহন করি। <br>তদন্ত কালে, সরেজমিনে মামলার ঘটনাস্থল পরিদর্শন সহ খসড়া মানচিত্র, সূচীপত্র অংকন, আলামত জব্দের চেষ্টা করি। বাদি, সাক্ষীদের, আশে পাশের লোকজনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে সংশ্লিষ্ট সাক্ষীদের জবানবন্দি কাঃ বিঃ ১৬১ ধারামতে রেকর্ড  করি। বাদী কর্তৃক ধৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদ করে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করি। নাম-ঠিকানা যাচাই এর জন্য সংশ্লিষ্ট থানায় ই/এস প্রেরণ করি। আবেদনমতে আলামত হতে বিজ্ঞ আদালতের অনুমতি সহ ক্ষমতা পত্র মূলে নমুনা স্বরুপ ০২ (দুই) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট রাসায়নিক পরীক্ষার জন্য প্রেরণ করা হয়, নমুনা স্বরুপ ০২(দুই) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট সংরক্ষনের জন্য রাখিয়া ১৭ (সতের) পিস ইয়াবা ট্যাবলেট বিজ্ঞ আদালত কর্তৃক ধ্বংস করা হয়।

মামলার নির্ধারিত তদন্ত সময় সীমা শেষ হওয়ায় বর্ধিত সময়ের আবেদন করি।

মামলা সংক্রান্তে প্রেরতি নমুনা আলামতের রাসায়নিক পরীক্ষার মতামত প্রাপ্ত হয়ে পর্যালোচনায় দেখা যায় যে, জনাব, মোঃ আবু হাসান, রাসায়নিক পরীক্ষক (ভারপ্রাপ্ত), মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তর, গেন্ডারিয়া, ঢাকা সাহেব নমুনাটি রাসায়নিক পরীক্ষা পূর্বক রিপোর্ট নং-ডি-ঢামে-২৪২০/১৭ মূলে মতামত প্রদান করেন যে, ১টি খাকি খামে প্রাপ্ত .০১৯৮ গ্রাম ২টি লালচে ট্যাবলেটে “মিথাইল অ্যাম্ফিটামিন” পাওয়া গিয়াছে”। রাসায়নিক পরীক্ষার মতামত অনুযায়ী প্রাপ্ত উপাদানটি মাদক দ্রব্য হিসেবে বিবেচিত।

 মামলার সার্বিক তদন্তে, প্রাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমানে, ঘটনার পারি পাশ্বিকতায়, জব্দকৃত আলামত দৃষ্টে ও নমুনা আলামতের রাসায়নিক পরীক্ষার মতামত অনুযায়ী অত্র মামলার এজাহার নামীয় গ্রেপ্তারকৃত আসামী ১। (759KL) মোঃ জাবেদ (২৭), পিতা- মৃতঃ ধলু মিয়া স্থায়ী : গ্রাম- দক্ষিন মৌড়াইল, উপজেলা/থানা- ব্রাহ্মনবাড়িয়া সদর, ব্রাম্মনবাড়িয়া, বাংলাদেশ বর্তমান : গ্রাম- ৮১ নং বৌবাজার (শাহজাহান জমিদারের বাড়ীর ভাড়াটিয়া) , উপজেলা/থানা- হাজারীবাগ, ঢাকা, বাংলাদেশ &nbsp; একজন পেশাদার মাদক বিক্রেতা হিসাবে এলাকায় পরিচিত। সে অত্র মামলার ঘটনার তারিখ ও সময়ে মামলার ঘটনাস্থল হতে আলোচ্য ইয়াবা ট্যাবলেট সহ বাদী কর্তৃক হাতে নাতে ধৃত হয় বলে তদন্তে সত্যতা প্রকাশ পায়। যাহা অত্র মামলার এজাহার নামীয় গ্রেপ্তারকৃত আসামী ১। (759KL) মোঃ জাবেদ (২৭), পিতা- মৃতঃ ধলু মিয়া স্থায়ী : গ্রাম- দক্ষিন মৌড়াইল, উপজেলা/থানা- ব্রাহ্মনবাড়িয়া সদর, ব্রাম্মনবাড়িয়া, বাংলাদেশ বর্তমান : গ্রাম- ৮১ নং বৌবাজার (শাহজাহান জমিদারের বাড়ীর ভাড়াটিয়া) , উপজেলা/থানা- হাজারীবাগ, ঢাকা, বাংলাদেশ এর বিরুদ্ধে ১৯৯০ সালের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ১৯(১) টেবিলের এর ৯(ক) ধারামতে অভিযোগ সত্য বলে প্রমানিত হওয়ায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগ পত্র দাখিলের জন্য আমার মতামত ও তদন্ত ফলাফল ব্যক্ত করে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে মামলার ফলাফল অবহিত করলে তারা আমার তদন্ত ফলাফল ও মতামতের সহিত একমত পোষন করায় বিচারের নিমিত্তে অত্র থানার অভিযোগ পত্র নং-০ তারিখ-২১/০৩/২০১৭ ধারা- ১৯৯০ সালের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ১৯(১) টেবিলের এর ৯(ক) দাখিল করিলাম। আসামী সংক্রান্তে প্রেরিত ই/এস এর জবাব পাওয়া যায় নাই। জবাব পাওয়া গেলে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হবে। বাদীকে ফলাফল জানানো হল। সাক্ষীগন বিজ্ঞ আদালতে ঘটনার সত্যতা প্রমাণ করবেন।

লাষ্ট সিডি-

মামলার ডকেট পর্যালোচনা করলাম। মামলার সার্বিক তদন্তে, প্রাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমানে, ঘটনার পারি পাশ্বিকতায়, জব্দকৃত আলামত দৃষ্টে নমুনা আলামতের রাসায়নিক পরীক্ষার মতামত অনুযায়ী অত্র মামলার এজাহার নামীয় গ্রেপ্তারকৃত আসামী ১। (759KL) মোঃ জাবেদ (২৭), পিতা- মৃতঃ ধলু মিয়া স্থায়ী : গ্রাম- দক্ষিন মৌড়াইল, উপজেলা/থানা- ব্রাহ্মনবাড়িয়া সদর, ব্রাম্মনবাড়িয়া, বাংলাদেশ বর্তমান : গ্রাম- ৮১ নং বৌবাজার (শাহজাহান জমিদারের বাড়ীর ভাড়াটিয়া) , উপজেলা/থানা- হাজারীবাগ, ঢাকা, বাংলাদেশ একজন পেশাদার মাদক বিক্রেতা হিসাবে এলাকায় পরিচিত। সে অত্র মামলার ঘটনার তারিখ সময়ে মামলার ঘটনাস্থল হতে আলোচ্য ইয়াবা ট্যাবলেট সহ বাদী কর্তৃক হাতে নাতে ধৃত হয় বলে তদন্তে সত্যতা প্রকাশ পায়। যাহা অত্র মামলার এজাহার নামীয় গ্রেপ্তারকৃত আসামী ১। (759KL) মোঃ জাবেদ (২৭), পিতা- মৃতঃ ধলু মিয়া স্থায়ী : গ্রাম- দক্ষিন মৌড়াইল, উপজেলা/থানা- ব্রাহ্মনবাড়িয়া সদর, ব্রাম্মনবাড়িয়া, বাংলাদেশ বর্তমান : গ্রাম- ৮১ নং বৌবাজার (শাহজাহান জমিদারের বাড়ীর ভাড়াটিয়া) , উপজেলা/থানা- হাজারীবাগ, ঢাকা, বাংলাদেশ এর বিরুদ্ধে ১৯৯০ সালের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ১৯() টেবিলের এর () ধারামতে অভিযোগ সত্য বলে প্রমানিত হওয়ায় তার বিরুদ্ধে অভিযোগ পত্র দাখিলের জন্য আমার মতামত তদন্ত ফলাফল ব্যক্ত করে উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে মামলার ফলাফল অবহিত করলে তারা আমার তদন্ত ফলাফল মতামতের সহিত একমত পোষন করায় বিচারের নিমিত্তে অত্র থানার অভিযোগ পত্র নং- তারিখ-২১/০৩/২০১৭ ধারা- ১৯৯০ সালের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ১৯() টেবিলের এর () দাখিল করিলাম। আসামী সংক্রান্তে প্রেরিত /এস এর জবাব পাওয়া যায় নাই। জবাব পাওয়া গেলে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হবে। সে জামিনে মুক্তি পেলে চিরতরে পলাতক থাকার সম্ভাবনা বিদ্যমান। তাকে জেল-হাজতে আটক রেখে বিচার কার্যক্রম সম্পন্নের আবেদন করা হল। বাদিকে ফলাফল জানানো হল। সাক্ষীগন বিজ্ঞ আদালতে ঘটনার সত্যতা প্রমাণ করবেন।

এজাহার নামীয় গ্রেপ্তারকৃত তদন্তে অভিযুক্ত আসামীঃ 

১। (759KL) মোঃ জাবেদ (২৭), পিতা- মৃতঃ ধলু মিয়া স্থায়ী : গ্রাম- দক্ষিন মৌড়াইল, উপজেলা/থানা- ব্রাহ্মনবাড়িয়া সদর, ব্রাম্মনবাড়িয়া, বাংলাদেশ বর্তমান : গ্রাম- ৮১ নং বৌবাজার (শাহজাহান জমিদারের বাড়ীর ভাড়াটিয়া) , উপজেলা/থানা- হাজারীবাগ, ঢাকা, বাংলাদেশ 

উক্ত আসামীকে গ্রেপ্তার পূর্বক গত ইং-১২/০২/১৭ তারিখ বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হয়। আসামী সংক্রান্তে প্রেরিত /এস এর জবাব পাওয়া যায় নাই। জবাব পাওয়া গেলে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হবে।

আলামতঃ

সাদা পলি প্যাকের ভিতর রক্ষিত ২১ (একুশ) পিস লাল রংয়ের ইয়াবা ট্যাবলেট, ওজন অনুমান ০২ (দুই) গ্রাম মূল্য অনুমান ৪২০০/= 
উক্ত আলামত হতে বিজ্ঞ আদালতের অনুমতি সহ ক্ষমতা পত্র মূলে নমুনা স্বরুপ ০২ (দুই) পিস ইয়াবা র্ট্যাবলেট রাসায়নিক পরীক্ষা করিয়ে মতামত সংগ্রহ করা হয় এবং ১৭ (আট) পিস ইয়াবা র্ট্যাবলেট বিজ্ঞ আদালত কর্তৃক ধ্বংস করা হয়।
অবশিষ্ঠ নমুনা স্বরুপ সংরক্ষিত  বিজ্ঞ আদালত কর্তৃক সীলগালাকৃত নমুনা স্বরুপ ০২ (দুই) পিস ইয়াবা র্ট্যাবলেট বিচারের নিমিত্তে চালান মোতাবেক বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হল।

সাক্ষীঃ-

১। বাদি
২। মোঃ কামাল হোসেন (২২)
৩। মোঃ সুজন (৪০)
৪। মোঃ আল আমিন (২৩)
৫। কং/মোঃ মোসলেম উদ্দিন
৬। আনসার/মোঃ মতিউর রহমান
৭। আনসার/মোঃ ওসমান মল্লিক
৮। জনাব, মোঃ আবু হাসান, রাসায়নিক পরীক্ষক
৯। রেকডিং অফিসারঃ-মীর আলিমুজ্জামন, অফিসার ইনচার্জ
১০। তদন্তকারী অফিসারঃ-এস,আই (নিরস্ত্র)খেন্দকার মঞ্জুর রাহী
উপরোক্ত সকল সাক্ষীদের প্রতি সমন ইস্যুর আবেদন করা হল।

ডাইরী

মামলাটি তদন্ত শেষে বিচারের নিমিত্তে অভিযোগ পত্র দাখিল করে মামলার তদন্ত ডাইরী বন্ধ করলাম।

ডকেট চালান

সূত্রে বর্নিত মামলাটি তদন্ত শেষে অত্র থানার অভিযোগ পত্র নং-৪৩ তারিখ-২৬/০২/২০১৭ ইং ধারা- ১৯() এর () ১৯৯০ সালের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন দাখিল করা হয়েছে। যাহার মূল অভিযোগপত্র, মূল খসড়া মানচিত্র সূচীপত্র, মূল রাসায়নিক রিপোর্ট সহ মূল নথি/জুডিশিয়াল ডকেট যাহার পাতা নং-০১ হতে ---------পাতা পর্যন্ত এবং ডুপ্লিকেট অভিযোগ পত্র, কেস ডাইরী, সংশ্লিষ্ট কাগজপত্র সহ পূর্ণাঙ্গ ডকেট যাহার পাতা নং০১ হতে ----------পাতা পর্যন্ত বিচারের নিমিত্তে চালান মোতাবেক বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হল।

আলামত চালান

সূত্রে বর্নিত মামলাটি তদন্ত শেষে অত্র থানার অভিযোগ পত্র নং-৪৩ তারিখ-২৬/০২/২০১৭ ইং ধারা- ১৯() এর () ১৯৯০ সালের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইন দাখিল করা হয়েছে। যাহার নিম্নবর্নিত আলামত বিচারের জন্য চালান মূলে বিজ্ঞ আদালতে প্রেরণ করা হল



No comments:

Post a Comment

Photography

Post Top Ad

Responsive Ads Here